Warning: file_get_contents(/home/abcbarta/public_html/wp-content/uploads/2025/05/og-image-min.png): failed to open stream: No such file or directory in /home/abcbarta/public_html/wp-content/plugins/facebook-og-property/facebook-og.php on line 185

Warning: imagecreatefromstring(): Empty string or invalid image in /home/abcbarta/public_html/wp-content/plugins/facebook-og-property/facebook-og.php on line 185

Warning: imagesx() expects parameter 1 to be resource, bool given in /home/abcbarta/public_html/wp-content/plugins/facebook-og-property/facebook-og.php on line 187

Warning: imagesy() expects parameter 1 to be resource, bool given in /home/abcbarta/public_html/wp-content/plugins/facebook-og-property/facebook-og.php on line 188

Warning: imagecopy() expects parameter 2 to be resource, bool given in /home/abcbarta/public_html/wp-content/plugins/facebook-og-property/facebook-og.php on line 192

Warning: imagedestroy() expects parameter 1 to be resource, bool given in /home/abcbarta/public_html/wp-content/plugins/facebook-og-property/facebook-og.php on line 193

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকরিতে থাকছে না আর কোটা

শেয়ার করুন:

এ বছরের এপ্রিল মাসে কোটা সংস্কারের দাবিতে রাজপথে নেমে আসে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজারো শিক্ষার্থী। তাদের মতে কোটার মাধ্যমে দেশের উচ্চ পর্যায়ের অবস্থানের জন্য যে বাছাই প্রক্রিয়া করা হয় এর মাধ্যমে মেধার যথাযথ মূল্যায়ন করা হয় না। কোটার মাধ্যমে মেধাকে অবমূল্যায়ন করা হয়। অবহেলিত হচ্ছে দেশের প্রকৃত মেধাবীরা।

অবশেষে সরকারি চাকরিতে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো ধরনের কোটা না রাখার সুপারিশ করেছে কোটা পর্যালোচনা সংক্রান্ত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি। এসব পদে কোটা পদ্ধতি আর থাকছে না। মেধার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে নিয়োগ দানের সময়। সচিব কমিটির সুপারিশে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর আনুষ্ঠানিক অনুমোদন গ্রহণ করা হবে। অনুমোদনের পর তা মন্ত্রিসভা বৈঠকে উপস্থাপন করা হবে। এই সিদ্ধান্তে নিজ নিজ শ্রেণী কক্ষে ফিরে গেছে সাধারণ শিক্ষার্থীরা। কিন্তু রাজপথে বিক্ষোভের নাম করে রয়ে গেছে বিএনপি ও জামায়াত ইসলামের কিছু ছাত্র সংগঠন। তাদের উদ্দেশ্য কোটা আন্দোলনের নাম করে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা এবং আসন্ন নির্বাচন বানচাল করা। বিএনপি বেশ কয়েক মাস রাজনৈতিক অঙ্গন থেকে দূরে থাকায় শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলনকে পুঁজি করছে।

বর্তমানে সরকারি চাকরিতে বেতন কাঠামোর ২০টি গ্রেড রয়েছে। বিসিএস পরীক্ষার মাধ্যমে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগপ্রাপ্তরা নবম গ্রেডে যোগদান করেন। এরপর ধাপে ধাপে পদোন্নতির মাধ্যমে প্রথম গ্রেড পর্যন্ত উন্নীত হন। বর্তমানে সরকারি চাকরিতে ৫৬ শতাংশ কোটা রয়েছে। বাকি ৪৪ শতাংশ নেওয়া হয় মেধা যাচাইয়ের মাধ্যমে। বিসিএসসহ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির নিয়োগের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০, জেলা কোটায় ১০, নারী কোটায় ১০, উপজাতি কোটায় ৫ শতাংশ এবং অন্যান্য ১ শতাংশ অনুসরণ করা হয়। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির চাকরিতে পুরোটাই কোটার মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়। এই দুই শ্রেণিতে অনাথ ও প্রতিবন্ধী কোটা ১০ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০, মহিলা কোটা ১৫, উপজাতি ৫, আনসার ও ভিডিপি ১০ এবং সাধারণ বা জেলা কোটা ৩০ শতাংশ।

সরকারি চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ কোটা কমিয়ে আনার জন্য আন্দোলন শুরু করে দেশের ছাত্র সমাজ। সেই অনুযায়ী তাদের সব দাবি মেনে নিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশের সঙ্কটাপন্ন সময়ে দক্ষ, প্রজ্ঞাবান, মমতাময়ী অভিভাবকের পরিচয় দিয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

শেয়ার করুন: